ফেসবুক বিজনেস পেজ: কিভাবে পেজের এনগেজমেন্ট বাড়াবেন

ফেসবুক বিজনেস পেজ: কিভাবে পেজের এনগেজমেন্ট বাড়াবেন
শেয়ার করুন

ফেসবুক বিজনেস পেজের এনগেজমেন্ট নিয়ে আপনি কি চিন্তিত? ফেসবুক ব্যবহার করে যে সকল উদ্যোক্তা তাদের বিজনেস পরিচালনা করছেন তারা অনেকেই বিজনেস পেজ বা পোস্টের এঙ্গেজমেন্ট নিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন বা হয়েছেন।

দেখা গেছে, তাদের পেজে একটি পোস্ট করলে খুব কম সংখ্যক অডিয়েন্স এঙ্গেজ হয়। ফলে তাদের পেইড অ্যাডের প্রতি নির্ভর করতে হয়।  

কিন্তু সেখানেও বাধে বিপত্তি। পেইড অ্যাড দিলেও পেজ বা পোস্টে আশানুরূপ এঙ্গেজমেন্ট হয় না। ফলাফল, অ্যাডের খরচ বেড়ে যায় । পেজে যদি পটেনশিয়াল অডিয়েন্স না আসে তবে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল হবে কীভাবে?  

এই অবস্থায় অপর্যাপ্ত এঙ্গেজমেন্ট ও পেইড অ্যাডের উচ্চ খরচ আপনার ফেসবুক বিজনেস পেজ এর উদ্দেশ্যকে বিফল করে দিতে পারে।

ফেসবুক বিজনেস পেজের এনগেজমেন্ট ভালো না হবার অনেক গুলো কারণ রয়েছে। এই আর্টিকেলে সেই সকল কারণ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা আপনার ফেসবুক বিজনেস পেজের এনগেজমেন্ট বাড়াতে সাহায্য করবে।

আপনার কাস্টমারদের পছন্দের কনটেন্ট পোস্ট করুন 

১৯৯৬ সালে বিল গেটস একটি রচনায় বলেছিলেন “Content is king” এবং ২০২০ সালের শেষ প্রান্তে এসেও “Content” still remains the king.

ফেসবুক বিজনেস পেজের এনগেজমেন্ট বাড়াতে হলে এমন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করুন যা আপনার টার্গেট অডিয়েন্সরা পছন্দ করে।

কিন্তু কি ধরনের কনটেন্ট আপনার টার্গেট অডিয়েন্সদের পছন্দ? সেটি খুঁজে বের করতে অনেকেই হিমশিম খান। এর একটি কারণ হতে পারে, তারা ঠিক বুঝে উঠেন না কিভাবে টার্গেট অডিয়েন্সদের পছন্দনীয় কনটেন্টের ধরন খুঁজে বের করা যায়।

একটি উদাহরণ,  Red bull বিশ্বের সবচেয়ে বহুল পরিচিত একটি এনার্জি ড্রিংক। তারা তাদের অডিয়েন্সদের জন্য এক্সট্রিম এক্টিভিটিস রিলেটেড কন্টেন্ট তৈরি করে। এর কারণ কি?

যারা সাধারণত এনার্জি ড্রিংকের কাস্টমার বা টার্গেট অডিয়েন্স তারা এক্সট্রিম এক্টিভিটিস করতে পছন্দ করে। আর এনার্জির প্রয়োজন তখনই হয়, যখন কোন কাজে আপনি লো এনার্জি ফিল করেন।

তাই Red bull তাদের বিজ্ঞাপনে  এক্সট্রিম এক্টিভিটিস উপস্থাপন করে যা একজন অ্যাডভেঞ্চার প্রেমী মানুষকে সহজে আকৃষ্ট করে। 

আর এডভেঞ্জার এবং এক্সট্রিম এক্টিভিটিস পছন্দ করে এমন ধরনের অডিয়েন্সগুলোই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে Red bull এর কাস্টমার। 

তাই Red bull শুধুমাত্র তার প্রোডাক্ট সেল করার জন্য সেলিং পোস্ট করে না। তারা এমন ধরনের পোস্ট করে যা তাদের অডিয়েন্সদের পেজের সাথে এঙ্গেজড রাখে।

এবং যত বেশি এঙ্গেজমেন্ট ততবেশি সেল হবার সম্ভাবনা।

আরো পড়ুনঃ

ই কমার্স বিজনেস গ্রোথঃ সফলতা ও ব্যর্থতায় কনটেন্ট মার্কেটিং

 

ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পোস্ট করুন

আপনি যদি একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন তবে আপনার পেজের দিকে একটু লক্ষ্য করে দেখুন? আপনি কোন ধরনের পোস্ট বেশি করছেন?

খেয়াল করলে দেখবেন,  আপনার পেজে সেলিং পোস্ট এবং প্রোডাক্ট ও সার্ভিসের  ছবি সবচেয়ে বেশি রয়েছে।  কিন্তু এটি পেজের এঙ্গেজমেন্টের জন্য কি যথেষ্ট? 

আপনাকে ফেসবুক পোস্টের ধরনের ভিন্নতা নিয়ে আসতে হবে। যেমনঃ  ব্লগপোস্ট, ছবি,  সেল পোস্ট,  প্রেস রিলিজ,  ভিডিও, অ্যানিমেশন ইত্যাদি।

একজন কাস্টোমার যে ব্লগ পোস্ট পড়তে ভালবাসে সে শুধু মাত্র ছবি কিংবা ভিডিও দ্বারা আকৃষ্ট হবে না।

অপরদিকে, যে কাস্টমারের মনোযোগ ধরে রাখার সময়কাল কম সে আপনার লম্বা ব্লগপোস্ট পড়বে না। তার জন্য আপনাকে ক্রিয়েটিভ গ্রাফিক্স বা ভিডিও কন্টেন দিতে হবে।

এবং কনটেন্টের প্রতিটি ধরন যদি  ব্যবহার করেন, তবে সকল ধরণের কাস্টমার আপনার পেজের সাথে এঙ্গেজ হবার উপায় খুঁজে পাবে।

পোষ্টের শেষে প্রশ্ন ছুড়ে দিন

ফেসবুক প্লাটফরমটি তৈরি করা হয়েছে মানুষের মধ্যে একে অপরের সাথে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য। আপনার একটি পোস্ট দেখার পরে অথবা পড়ার পরে কাস্টমার কি করবে?

আপনাকে তাদের বলে দিতে হবে, এই পোস্টটি পড়ে কাস্টমার কি করবে।  

তাকে প্রশ্ন করতে হবে, কারণ প্রশ্ন হচ্ছে কাস্টমারদের উত্তর পাবার সর্বোত্তম উপায়।

উত্তর পাওয়া মানেই কমেন্ট করা আর কমেন্ট করার অর্থই হচ্ছে সে পোষ্টের সাথে কাস্টমার এঙ্গেজ হচ্ছে।

এনগেজমেন্ট এর অনেকগুলো ইন্ডিকেটর রয়েছে। যেমন পেইজ লাইক, পোস্ট লাইক, কমেন্ট, শেয়ার, লিংক ক্লিক, স্টোর ভিজিট ইত্যাদি।

প্রতিটি পোস্টের শেষে এমন একটি প্রশ্ন ছুড়ে দিন যা আপনার কাস্টমারকে উপরের উল্লেখিত ইন্ডিকেটরগুলো যেকোনো একটি বা একের অধিক বিষয়ে অ্যাকশন নিতে উৎসাহিত  করবে।

সপ্তাহে কমপক্ষে একটি পোস্ট অবশ্যই করুন

অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জাগে কত ফ্রিকুয়েন্টলি ফেসবুক পেজে পোস্ট করতে হয়। এটির নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা নেই তবে ফেসবুক ব্যবহার করে যারা বিজনেস পরিচালনা করছেন তাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায় প্রতিদিন একটি পোস্ট করা ভালো। 

এতে আপনি পেজে অ্যাক্টিভ রয়েছেন এটি আপনার কাস্টমারেরা বুঝতে পারে।  তবে সেটি সম্ভব না হলে সপ্তাহে কমপক্ষে একটি পোস্ট অবশ্যই করবেন।  

Hubspot দ্বারা পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, যাদের পেজে ১০,০০০ ফ্যান রয়েছে তারা যখন একদিনে একের অধিক পোস্ট করেন সেক্ষেত্রে পোষ্টের এনগেজমেন্ট রেট ৫০% কমে যায়।

উপরের দুই পদ্ধতি ফেসবুক বেস্ট প্রাক্টিস এর মধ্যে পড়ে। এর বাইরে কেউ যদি চান দিনে একাধিকবার পোস্ট করতে, তবে তিনি সেটি করতে পারেন তবে সমস্যা হচ্ছে, আপনি যে আগের পোস্টটি করেছিলেন সেটি নিচে চলে যাবে। 

এতে পেইজের একটি গুরুত্বপূর্ণ  পোষ্ট অনেক অডিয়েন্স পড়তে পারবে না।

তাই পটেনশিয়াল কাস্টমারদের পেজে এঙ্গেজড রাখতে হলে সপ্তাহে ন্যূনতম একটি পোস্ট করা অবশ্যই বাঞ্ছনীয়। 

ফেসবুকে কনটেস্টের আয়োজন করুন

মানুষ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে কোন কিছু জিততে পছন্দ করে। আপনার ফেসবুক পেজের জন্য এমন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করুন, যেখানে কাস্টমার পেইজের সাথে এঙ্গেজ হবার শর্তে কিছু জেতার সুযোগ পাবে।

নিচে কিছু ফেসবুক কনটেস্টের আইডিয়া দেওয়া হল যা পেইজের এঙ্গেজমেন্ট বাড়িয়ে তোলে,

পোস্ট লাইক করুন এবং পুরুস্কার জিতুন

কাস্টমারদের আপনার পোস্টটি লাইক করতে বলুন এবং লাইক কারীদের মধ্যে থেকে একজন বিজয়ী কে পুরস্কৃত করার কথা উল্লেখ করুন।

পোস্টে কমেন্ট করুন এবং পুরুস্কার জিতে নিন

এই কনটেস্টে আপনি শুধুমাত্র তাদের পুরস্কৃত করবেন যারা কমেন্ট করেছে এবং সেটি লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত হবে।

লাইক এবং কমেন্ট করুন, পুরুস্কার জিতুন 

এই কনটেস্টে অংশগ্রহণকারী কে লাইক এবং কমেন্ট দুটোই করতে হবে। তবে তাকে লটারির জন্য এলিজেবল বলে গণ্য করা হবে।

ক্যাপশন কনটেস্ট

আপনার করা পোস্টটির জন্য সবচেয়ে ভালো ক্যাপশন কি হতে পারে, এমন আইডিয়া চেয়ে কনটেস্ট করতে পারেন। এক্ষেত্রে বিজয়ীদের লটারির মাধ্যমে পুরস্কৃত করবেন। 

ফটো কনটেস্ট

আপনার যদি একটি ফেসবুক গ্রুপ থাকে সে ক্ষেত্রে কাস্টমারদের তোলা ছবি প্রাসঙ্গিক শেয়ার করার জন্য উৎসাহিত করতে পারেন। এক্ষেত্রেও বিজয়ী লটারির মাধ্যমে ঘোষণা করা যেতে পারে অথবা অভিজ্ঞ বিচারক প্যানেলের দ্বারা বিজয়ী নির্বাচন করতে পারেন।

কোশ্চেন এবং অ্যানসার কনটেস্ট ইত্যাদি

কাস্টমারদের প্রশ্ন করুন এবং সঠিক উত্তর কারীদের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করুন। 

পেজের জন্য এঙ্গেজিং কাভার ফটো ডিজাইন করুন

অনেকেই রয়েছেন, ফেসবুকে একটি কাভার ফটো আপলোড করার পর পরবর্তী এক বছরের মধ্যে পরিবর্তন করেছেন কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে।

ফেসবুক কাভার একটি বিজনেস পেজের  জন্য এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে, এটিকে ফেসবুক পেজের বিলবোর্ড বলা হয়।

একজন অডিয়েন্স ফেসবুক পেজে আসার পর সর্বপ্রথম এই জিনিসটি দেখতে পান সেটি হচ্ছে তার কাভার ফটো

আপনার বিজনেস পেজ এর জন্য একটি আই ক্যাচি কাভার ফটো তৈরি করুন যা কাস্টমারদের আকৃষ্ট করবে।

 

 

কল টু অ্যাকশন

একটি  তথ্যবহুল বিজনেস পেজে কাস্টমার আসার পরে এঙ্গেজ হতে পারেনা কেন জানেন? কারন কাস্টমার জানে না তাকে কি করতে হবে।

প্রতিটি পোস্টের সাথে অথবা পেইজের শুরুতে এমন একটি কল টু অ্যাকশন জুড়ে দিন যেটি বিজনেস পেজের মূল উদ্দেশ্য সফল করতে সহায়ক।

যেমন ধরুন, একটি ফাইভ স্টার হোটেল কোম্পানি তাদের বিজনেস পেইজে কল টু অ্যাকশন হিসেবে “Book Now” বাটনটি জুড়ে দিয়েছে। 

এতে করে একজন কাস্টোমার যদি পেজের কনটেন্ট গুলো দেখে পছন্দ করে তাহলে “Book Now”বাটনে ক্লিক করে খুব সহজেই তার পছন্দের সার্ভিস প্যাকেজ অথবা রুমটি  রিজার্ভ করতে পারেন।

আপনার পেজের “কল টু অ্যাকশন” হিসেবে কি রয়েছে? আমাদের কমেন্টে জানিয়ে দিতে পারেন।   

ফেসবুক বিজনেস পেজের এবাউট সেকশনটি সঠিকভাবে পূরণ করুন

বিজনেস পেজটি কেন তৈরি করা হয়েছে?  বিজনেস এর লক্ষ্য উদ্দেশ্য কি?  এসকল বিষয় এই অংশে উল্লেখ করুন।

আপনার অডিয়েন্স অথবা কাস্টমার যদি না জানে আপনি কে এবং কেন ফেসবুক বিজনেস পেইজটি তৈরি করেছেন, তবে তারা এই বিজনেস পেজ এর গুরুত্ব বুঝতে সক্ষম হবে না।

ফেসবুক পেজে পোস্ট করার সময়

ফেসবুক পেজ অথবা পোস্ট এঙ্গেজমেন্টের জন্য টাইম অতি গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।

ফেসবুকে প্রতিদিন ৩৫০ মিলিয়ন ফটো আপলোড হয় এবং ফেসবুকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬.১ মিলিয়ন। 

এই বিশাল কনটেন্টের সমুদ্রে আপনার কনটেন্ট অডিয়েন্সদের সফল ভাবে দেখানো একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয়।

সাধারণত সেই সময়ে পোস্ট করুন যে সময় গুলোতে ফেসবুকে আপনার অডিয়েন্স বা কাস্টমার একটিভ থাকে।

আপনি সব সময় সঠিক টাইমে পোস্ট করতে সক্ষম নাও হতে পারেন। সে জন্য ফেসবুকের একটি চমৎকার ফিচার রয়েছে, সেটি হচ্ছে “শিডিউল পোস্ট”। 

এখন থেকে আপনি চাইলেই ভবিষ্যতে কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফেসবুক পোস্ট শিডিউল করে রাখতে পারবেন। এতে নির্ধারিত সময়ে আপনার পোস্টটি ফেসবুকে আপডেট হয়ে যাবে।

কিভাবে বুঝবেন কোন সময়গুলাতে পোস্ট করলে আপনার অডিয়েন্সদের সেটি দেখতে পাবার সম্ভাবনা বেশি?  এজন্য আপনার বিজনেস পেজের অডিয়েন্স ইন্সাইট ব্যবহার করতে পারেন।

সেখান থেকে খুঁজে বের করুন ঠিক কোন সময়গুলোতে পেজে সবথেকে বেশি মানুষ একটিভ থাকে এবং সেই সময়গুলোকে ফেসবুক পেজে পোস্ট আপডেট করার জন্য বেছে নেন।

আরো পড়ুনঃ 

কখন পোস্ট দিলে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি এঙ্গেজমেন্ট পাবেন।

গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট গুলো পিন পোস্ট করে রাখুন

আপনার ফেসবুকের একটি পোস্ট আপনার কাস্টমারেরা খুব বেশি পছন্দ করেছে, আপনি চাইলে সে পোস্টটি পিন পোস্ট করে রাখতে পারেন। এতে করে পেজের প্রথমেই সে পোস্টটি দৃশ্যমান থাকবে।

যেহেতু এই পোস্টটি আপনার কাস্টমারেরা খুব বেশি পছন্দ করেছে তাই নতুন অডিয়েন্সরাও সেই পোস্টটি পছন্দ করার সম্ভবনা বেশি থাকে।

পোস্টে কমেন্টকারীদের রিপ্লাই করুন

ফেসবুকের একটি পোস্টে যখন কেউ কমেন্ট করে তখন সে কমেন্টের রিপ্লাই করুন। কমেন্টের রিপ্লাই দিলে দুটি জিনিস হয়।

১) আপনার কাস্টমার তার প্রশ্নের উত্তর পায় এবং সে আপনার প্রতি সন্তুষ্ট থাকে। 

২) যেহেতু আপনি একটি পোষ্টের কমেন্টের বিপরীতে রিপ্লাই দিচ্ছেন তাই ফেসবুক সেটিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে এবং বেশি বেশি কমেন্টের বিপরীতে সবগুলো রিপ্লাই দেওয়া হলে সেই পোস্টের এঙ্গেজমেন্ট আরো বাড়তে থাকে।

পরিশেষে

ফেসবুকের বিজনেস পেজের  এঙ্গেজমেন্ট বাড়াতে হলে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট কৌশলের উপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল ব্যবহারের মাধ্যমে খুঁজে পেতে হবে সর্বোত্তম উপায়। 

আপনি আপনার ফেসবুক বিজনেস পেজের এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি করতে কি কৌশল অবলম্বন করেন? আমাদের জানিয়ে কমেন্ট করুন।  

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট

সবার আগে মন্তব্য করুন

আপনার মূল্যবান মতামত দিন