উৎপাদন কি? এর মৌলিক উপাদান, প্রকারভেদ, গুরুত্ব ও ব্যবস্থাপনা

উৎপাদন কি? এর মৌলিক উপাদান, প্রকারভেদ, গুরুত্ব ও ব্যবস্থাপনা
শেয়ার করুন

আমরা প্রতিদিন অসংখ্য পণ্য ব্যবহার করি, কিন্তু কখনো কি ভেবেছি, এগুলো কোথা থেকে আসে? কীভাবে তৈরি হয়? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজতে গেলে আমরা পৌঁছে যায় ‘উৎপাদন’ নামক গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়ায়। আজকে কথা বলব উৎপাদন কি, উৎপাদনের মৌলিক উপাদান কি কি, এর গুরুত্ব ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনা নিয়ে।

উৎপাদন কি? 

বিভিন্ন উপকরণ বা সম্পদের ব্যবহারের মাধ্যমে নতুন পণ্য বা সেবা তৈরি করার প্রক্রিয়ায়ই হচ্ছে উৎপাদন। আবার প্রকৃতি প্রদত্ত সম্পদকে রূপগত উপযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের ব্যবহার উপযোগী করাকে উৎপাদন বলে। উৎপাদন কোন কিছু সৃষ্টি করাকে বোঝায়। এটি মানব সভ্যতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ, যার মাধ্যমে মানুষের জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পায়। 

উৎপাদন বলতে কি বুঝায়?

উৎপাদনের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে তৈরি বা সৃষ্টি। কোন দ্রব্য সৃষ্টি করাই উৎপাদন। তবে অর্থনীতির দিক থেকে চিন্তা করলে উৎপাদনের সংজ্ঞায় ভিন্নতা চোখে পড়বে। 

কিন্তু এই শব্দটি সাধারণত ব্যবহৃত হয় যখন কোন কাঁচামাল বা পরিষেবা ব্যবহারের মাধ্যমে নতুন পণ্য বা পরিসেবা তৈরি করা হয়। আর এই উৎপাদনের মাধ্যমে বিক্রয়যোগ্য উপযোগ সৃষ্টি করা যায়। বিষয়টি বোধগম্য হবে যদি আপনি উৎপাদন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানেন।

উৎপাদনের সংজ্ঞা

অধ্যাপক আলফ্রেড মার্শাল এবং অর্থনীতিবিদ ফ্রেসার এর নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই!  উৎপাদনকে কেন্দ্র করে তারা যে মতবাদ প্রকাশ করেছেন সেগুলোই হচ্ছে প্রামাণ্য সংজ্ঞা। আলফ্রেড মার্শাল এর মতে– এ বস্তু জগতে মানুষ কেবল বস্তুকে পুনর্বিন্যাস করে তাকে অধিকতর ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে পারে। 

অন্যদিকে অর্থনীতিবিদ ফ্রেসার বলেছেন- যদি ভোগ বলতে উপযোগের ব্যবহার বোঝায় তাহলে উৎপাদন বলতে উপযোগ সৃষ্টি বোঝায়।

আর এরই মধ্যে আমরা জেনেছি– উৎপাদন বলতে কোন দ্রব্য সৃষ্টি করাকে বোঝায়, যেটা আমাদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপাদিত হয়। যা এই সংজ্ঞার সাথে সম্পর্কযুক্ত। 

অর্থনীতিতে উৎপাদন কাকে বলে? 

যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদকে তার রূপ পরিবর্তন করে ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তোলা হয় তাকে অর্থনীতিতে উৎপাদন বলে। 

আর এই উৎপাদনের চারটি প্রধান উপকরণ রয়েছে। সেগুলো যথাক্রমে– শ্রম, ভূমি, মূলধন ও সংগঠন। 

তবে আপনি যদি উৎপাদনের প্রকারভেদ, মৌলিক উপাদান এবং উপকরণ সমূহের বর্ণনা জানেন তাহলে উৎপাদন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করবেন।

উৎপাদনের প্রকারভেদ

উৎপাদনের নির্দিষ্ট প্রকারভেদ নেই। তবে উৎপাদনের বিভিন্ন ধরন বা শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে বর্ণনা করা যেতে পারে। কেননা উৎপাদন বিষয়টি বিস্তৃত। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হয়, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হয়। 

একটু চিন্তা করলে নজরে পড়বে, উৎপাদনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্য যেমন– খাদ্যদ্রব্য, পোশাক, ইলেকট্রনিক বা বিভিন্ন সেবা যেমন– শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা ইত্যাদি তৈরি হয়। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে উপযোগী প্রভাব বিস্তার করে। 

উৎপাদনের মৌলিক উপাদান 

উৎপাদনের উপকরণ সমূহ

উৎপাদনের সঠিক কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে কয়েকটি মূল উপাদানের দরকার পড়ে, সেগুলোকে উৎপাদনের মৌলিক উপাদান বলে। 

উক্ত উপাদান গুলো হলো –

  • ভূমি 
  • শ্রম 
  • পুঁজি বা মূলধন 
  • উদ্যোক্তা বা সংগঠন 

উৎপাদনের যে চারটি মৌলিক উপাদান উল্লেখ করেছি সেগুলোকে উৎপাদনের উপকরণ বলেও সম্বোধন করা হয়। এই উপকরণ গুলোর সাথে মিল রেখে উৎপাদনের সংজ্ঞা এভাবেও উপস্থাপন করা যেতে পারে যে – শ্রম ও যন্ত্রের সাহায্যে প্রকৃতি হতে কাঁচামাল বা অর্ধ প্রস্তুত জিনিসকে মানুষের ব্যবহার উপযোগী করাই হচ্ছে উৎপাদন প্রক্রিয়া। আর উৎপাদনের বাহন হল শিল্প। আর এ কারণেই শিল্পকে ব্যবসায়ীর উৎপাদনকারী শাখা বলা হয়। 

নিম্নে উৎপাদনের মৌলিক উপাদানসমূহের বিস্তারিত বর্ণনা করা হল-

১. ভূমি

উৎপাদনের অন্যতম প্রধান উপকরণ হচ্ছে ভূমি, যাকে কাঁচামালও বলা হয়। কেননা ভূমি মানে শুধু মাটি নয়, এটি হচ্ছে প্রাকৃতিক সম্পদ। অর্থনীতিতে ভূমি বলতে শুধু ভূপৃষ্ঠকে বোঝায় না বরং প্রাকৃতির সকল সম্পদকে একনিষ্ঠ করে। 

আবহাওয়া, মাটির উর্বরা শক্তি, বাতাস, বৃষ্টিপাত, তাপ পানি, সূর্যের আলো, বন জঙ্গল, ক্ষণিজ সম্পদ খাল-বিল-নদী-নালা-সমুদ্রসহ সকল কিছু এর অন্তর্ভুক্ত, যা উৎপাদনের আদি ও মৌলিক উপাদান। 

২. শ্রম 

উৎপাদনের শ্রমিক হলো পিতা এবং ভূমি হল মাতা। কেননা শ্রমের মাধ্যমে মানুষ এই প্রকৃতি থেকে উপকরণ সংগ্রহ করে সেগুলো ব্যবহার উপযোগী করে তোলে। আর তাই শ্রম ব্যতীত উৎপাদন প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ করা সম্ভব নয়। এজন্য উৎপাদনের আরেকটি অন্যতম উপাদান শ্রম, আর এতে কায়িকশ্রম ও মানসিক শ্রম উভয়ই অন্তর্ভুক্ত। 

৩. মূলধন 

মূলধন বলতে উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত পূর্বে উৎপাদিত সম্পদকে বোঝায়। যেমন– মেশিন, কারখানা, সরঞ্জাম, যানবহন ইত্যাদি। মানুষের শ্রম দ্বারা উৎপাদিত হয়ে যে বস্তু সরাসরি ভোগে ব্যবহৃত না হয়ে পুনরায় উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় তাকে মূলধন বলে সম্বোধিত করা হয়। আর মূলধনও উৎপাদনের একটি অন্যতম উপকরণ। 

৪. সংগঠন বা উদ্যোক্তা 

উদ্যোক্তা হলেন সেই ব্যক্তি যে ভূমি, শ্রম এবং মূলধনকে সংগঠিত করে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করেন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। আধুনিক কালে উৎপাদনের বিভিন্ন উপাদান গুলোকে একত্রিত করে এগুলোকে উৎপাদন কার্যের নিয়োগ করার উদ্যোগকে সংগঠন বলা হয়। আর এই সংগঠক বা উদ্যোক্তাকে উৎপাদনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হয়, তা পরিচালনার সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হয়, সেই সাথে নিতে হয় ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা বহনের দায়িত্ব। 

নিজের ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরী করুন মাত্র ৫ মিনিটে

ব্যবহারে সহজ

কোডিং এর ঝামেলা নেই

খরচ সাধ্যের মধ্যে

সাইন আপ

উৎপাদনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

উৎপাদনের গুরুত্ব শুধু ব্যক্তিগত লাভের জন্য নয়, বরং সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য অপরিহার্য। কেননা উৎপাদনের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হয় এবং অর্থনীতি শক্তিশালী হয়। 

উৎপাদন মানব সভ্যতার অন্যতম মৌলিক কার্যকলাপ হিসেবে বিবেচিত এবং এটি মানুষের জীবনের চাহিদা পূরণের জন্য যেকোনো সামগ্রী বা সেবা তৈরি বা রূপান্তর করার প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। 

উৎপাদনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

উৎপাদনের মাধ্যমে মানুষের মৌলিক চাহিদা যেমন: খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা ইত্যাদি পূরণ হয় এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জিত হয়। এটি মানব উন্নয়ন, সামাজিক স্থিতিশীলতা এবং সংস্কৃতির অগ্রগতির সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত। 

একটি উৎপাদনশীল জাতি আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারে এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় স্থান করে নিতে পারে পাশাপাশি ভবিষ্যৎ উন্নয়নে ভিত্তি রচনা করতেও সক্ষম হয়। আর এতেই প্রমাণিত উৎপাদনের তাৎপর্য বা প্রয়োজনীয়তার পরিসীমা। 

উৎপাদন ও উৎপাদকের সম্পর্ক 

উৎপাদন কি, উৎপাদন প্রক্রিয়া কি, উৎপাদন কি সৃষ্টি করে, অর্থনীতিতে উৎপাদন কি, উৎপাদন কত প্রকার ও কি কি এত এত প্রশ্নের মাঝেও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন – উৎপাদন ও উৎপাদকের সম্পর্ক কি? 

উৎপাদন ও উৎপাদকের সম্পর্ক 

উৎপাদন হচ্ছে বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবা তৈরি করার একটি প্রক্রিয়া। অন্যদিকে উৎপাদক হলো সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যারা এই উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় এবং তিনটি উপকরণ অর্থাৎ কাঁচামাল , শ্রম এবং মূলধন ব্যবহার করে তা ব্যবহার উপযোগী করে তোলে। 

উৎপাদন এবং উৎপাদকের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কেননা উৎপাদক ছাড়া উৎপাদন সম্ভব নয়। উৎপাদন বাড়াতে উৎপাদককে দক্ষতা প্রযুক্তি জ্ঞান এবং বাজারের চাহিদা সম্পর্কে সচেতন হতে হয় এছাড়াও এর সাথে নানাবিদ বিষয় জড়িত। 

আরও পড়ুনঃ উদ্যোক্তা কাকে বলে?

উৎপাদন ব্যবস্থাপনা কি?

উৎপাদন ব্যবস্থাপনা হলো একটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পূর্ণ বা সেবা উৎপাদনের পুরো প্রক্রিয়াটি পরিকল্পনা, সংগঠন নির্দেশনা এবং নিয়ন্ত্রণ করার একটি প্রক্রিয়া। মানে উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল, রম মেশিনও প্রযুক্তি ব্যবহার করে কিভাবে দক্ষ ভাবে ও কম খরচে মানসম্মত পণ্য তৈরি করা যায় এই পুরো কাজের পরিকল্পনা বা ব্যবস্থাপনায় হলো উৎপাদন ব্যবস্থাপনা। 

উৎপাদন ব্যবস্থাপনার মূল কাজ কি কি? 

উৎপাদন ব্যবস্থাপনার মূল কাজ হচ্ছে–

  • উৎপাদন পরিকল্পনা তৈরি করা 
  • উৎপাদন প্রক্রিয়া মনিটরিং করা 
  • কাঁচামাল সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ 
  • উৎপাদিত পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিত করা এবং 
  • তোমায় ও খরচ নিয়ন্ত্রণ করে উৎপাদনের কার্যপ্রক্রিয়া সম্পাদন করা। 

উৎপাদনশীলতা কি? 

উৎপাদনশীলতা হচ্ছে কিছু পরিমাপ দ্বারা প্রকাশ করা পণ্য বা পরিসেবার উৎপাদনের দক্ষতা। যদি বলেন উৎপাদনশীলতা বলতে কি বুঝায় তাহলে বলব– উৎপাদনের মাধ্যমে কতটুকু উপযোগ সৃষ্টি করা হলো তার আনুপাতিক পরিমাণকেই উৎপাদনশীলতা বলা হয়। 

উৎপাদন প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তির ভূমিকা কেমন?

বর্তমান বিশ্বের উৎপাদন প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তির গুরুত্ব অপরিসীম। প্রযুক্তি উৎপাদনের গতি, মান দক্ষতা এবং খরচ কমানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখে। একটু নজরপাত করলে চোখে পড়বে প্রযুক্তির সহায়তায় উৎপাদন ব্যবস্থা আজ আরো গতিশীল উন্নত ও টেকসই হয়েছে। ভবিষ্যতেও উৎপাদন প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তির ব্যবহার আরো বাড়বে এবং শিল্পোন্নয়নের নতুন দার উন্মুক্ত হবে। 

বর্তমানে মানুষের উৎপাদন পদ্ধতি কি? 

বর্তমানে মানুষের উৎপাদন পদ্ধতি খুব বৈচিত্র্যময় এবং উন্নত। আধুনিক উৎপাদন পদ্ধতিগুলো হচ্ছে যান্ত্রিক উৎপাদন, স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন, ডিজিটাল উৎপাদন। কেননা মানুষ এখন দ্রুত স্মার্টলি এবং টেকসইভাবে উৎপাদন করতে চাইছে এবং প্রচেষ্টা চালাচ্ছে নতুনত্বের। 

উৎপাদনের চারটি বৈশিষ্ট্য কি কি? 

উৎপাদনের চারটি মূল বৈশিষ্ট্য হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে–

  • মানব শ্রম, কেননা উৎপাদন কাজের জন্য মানুষের পরিশ্রম দক্ষতা ও মেধার প্রয়োজন। 
  • মূল্য সংযোজন, কারণ উৎপাদনের মাধ্যমে কোন সামগ্রীর মূল্য বা ব্যবহারিক উপযোগিতা বৃদ্ধি পায়। 
  • উৎপাদন একটি চলমান প্রক্রিয়া কেননা এটি এককালীন নয় চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদন অব্যাহত রাখতে হয় যা একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য। 
  • উৎপাদনের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের চাহিদা পূরন এবং ভোগের উপযোগ তৈরি করা, এটিও একটি বৈশিষ্ট্য। 

উৎপাদনের চিরস্থায়ী উপাদান কি? 

উৎপাদনের চিরস্থায়ী উপাদান হলো ভূমি। কারণ ভূমি একটি প্রাকৃতিক সম্পদ যা মানুষের তৈরি নয় এবং এর সরবরাহ নিশ্চিত ও সীমিত। এটি উৎপাদনের একটি অপরিবর্তনীয় ও অপরিহার্য উপাদান যা সব ধরনের কৃষি, শিল্প বা ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য দরকার হয়। 

উৎপাদন ব্যয় বলতে কি বুঝায়?

কোন পূর্ণ বা সেবা উৎপাদন করতে গিয়ে যে সকল খরচ হয় তার মোট পরিমাণ হচ্ছে উৎপাদন ব্যয়। উৎপাদন ব্যয় বলতে বোঝায় কাঁচামাল, ক্রমের মজুরি, যন্ত্রপাতির খরচ পরিবহন খরচ বিদ্যুৎ পানি বিল ইত্যাদি সবকিছুর গড় আনুপাতিক খরচ।

নিজের ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরী করুন মাত্র ৫ মিনিটে

ব্যবহারে সহজ

কোডিং এর ঝামেলা নেই

খরচ সাধ্যের মধ্যে

সাইন আপ

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট

আপনার মূল্যবান মতামত দিন

মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না। আবশ্যক ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত *

আগের মন্তব্য গুলো পড়ুন

সবার আগে মন্তব্য করুন