বর্তমান যুগে ডিজিটাল প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে সহজ ও কার্যকর করেছে। তাই এই প্রযুক্তি সম্পর্কে যথাযথ ধারনা থাকা প্রয়োজন। সেই সাথে এর সঠিক ব্যবহার জানতে হবে। প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক, ডিজিটাল প্রযুক্তি কি? ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল তথ্য প্রক্রিয়াকরন, সংরক্ষণ ও স্থানান্তর করা হয়।
ডিজিটাল প্রযুক্তিতে সব তথ্যকে 0 ও ১ নম্বরে রূপান্তর করা হয়। এরপর তথ্যকে সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ করা হয়। ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার এবং বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যতিত আমাদের দৈনন্দিন কাজ করা অসম্ভব। যোগাযোগ, ব্যবসা- বাণিজ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা এবং বিনোদন সব কিছুই ডিজিটাল প্রযুক্তি দ্বারা পরিচালিত হয়।
আমাদের বাক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে ডিজিটাল প্রযুক্তি ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। বাক্তিগত জীবনে আপনজনের সাথে যোগাযোগ করা থেকে শুরু করে অফিসের জটিলতর কাজ, সকল কিছুর জন্যই ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার স্পষ্ট। ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তারা ডিজিটাল মার্কেটিং, ই-কমার্স ও অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম উন্নত করেছে। যার ফলে তারা দেশের সীমানা অতিক্রম করে অন্যান্য বিভিন্ন দেশে তাদের ব্যবসা পরিচালন করছে। এছাড়াও আমরা প্রতিদিন মোবাইল ব্যাংকিং, চিকিৎসা, বিনোদন ও অন্যান্য কাজে ইন্টারনেট ও বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করি।
ডিজিটাল প্রযুক্তির বিভিন্ন ক্ষেত্রসমূহ
ডিজিটাল প্রযুক্তিগুলো সম্পর্কে আমাদের যথাযথ ধারনা থাকা একান্ত প্রয়োজন। এর ফলে আমরা আমাদের সকল কাজকে সহজে ও স্বল্প সময়ে শেষ করতে পারব। চলুন এবার কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ইন্টারনেট
ইন্টারনেট এর মাধ্যমে কম্পিউটারকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থেকে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। এই নেটওয়ার্ক সিস্টেম সারা বিশ্বের মানুষকে সংযুক্ত করে। ডিজিটাল প্রযুক্তির অন্যান্য ক্ষেত্রসমূহ ব্যবহার করতেও বেশিরভাগ সময়ে ইন্টারনেট এর সাথে সংযুক্ত থাকতে হয়। ইন্টারনেট ব্যবহার আমাদের জীবনে বিপ্লব এনেছে। এর মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে আমরা জ্ঞান অর্জন করতে পারি। ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমরা সহজেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করতে পারি, ই-মেইল পাঠাতে পারি, ঘরে বসেই অনলাইনে শপিং ও ব্যাংকিং লেনদেনগুলো করতে পারি।বিশেষ করে ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য ইন্টারনেট এর বিকল্প নেই।
কম্পিউটার
কম্পিউটার আমাদের পেশাগত ও শিক্ষা কার্যক্রমের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যার ও টুল ব্যবহার করে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কাজ করে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশিরভাগ কাজ কম্পিউটারের উপর নির্ভরশীল। এছাড়াও ডিজাইন ও প্রোগ্রামিং সহ নানা সৃজনশীল কাজ করতে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।
মোবাইল ফোন
মোবাইল ফোনকে আমরা ব্যক্তিগত সহকারী বলতে পারি। শুরুতে মোবাইল ফোন দিয়ে শুধুমাত্র ফোন কল ও টেক্সট করা যেতো। স্মার্ট ফোনের আবির্ভাবের পর থেকে এটি দিয়ে কম্পিউটারের মতো সকল কাজ করা যায়। মোবাইল ফোনের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশানের মাধ্যমে এই ডিজিটাল যুগের ব্যবসায়িরা সার্ভিস প্রদান করে। ই-কমার্স, স্বাস্থ্যসেবা, এবং শিক্ষা গ্রহণের মত গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিসগুলো মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পেতে পারি।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও অনন্যা সামাজিক যোগাযোগগুলোর মাধ্যমে আমরা এক মুহূর্তে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে থাকা মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারি এবং নিজেদের মতামত আদান-প্রদান করতে পারি। বর্তমানে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো অনলাইন ব্যবসায় উদ্যোক্তাদের জন্য একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরদের পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য এই মাধ্যমগুলো বেছে নেয়।
ক্লাউড কম্পিউটিং
ক্লাউড কম্পিউটিং- এ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে রিমোট সার্ভার ব্যবহার করে ডেটা সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ করা হয়। এটির ব্যবহারকারীরা যেকোনো স্থান থেকে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে তাদের ফাইল এবং অ্যাপ্লিকেশনে অ্যাক্সেস করতে পারেন। এই তথ্যের ভাণ্ডার ব্যবসায়ের খরচ কমিয়ে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি তথ্যের নিরাপত্তা, ব্যাকআপ এবং স্কেলিংয়ের সুবিধাও প্রদান করে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে মেশিন বা কম্পিউটার সিস্টেমকে মানুষের মত চিন্তা ও কাজ করার সক্ষম করা হয়। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মেশিন ও কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে তথ্য বিশ্লেষণের কাজ করে। রোবটিক্স, চ্যাটবট, ফেইস রিকগনাইজেশন ইত্যাদি হলো কিছু এআই এর উদাহরণ। এআই চিকিৎসা, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। এর মাধ্যমে এসকল ক্ষেত্রে দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় যার ফলে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ইনফর্মেশন টেকনোলজি
ইনফর্মেশন টেকনোলজির মাধ্যমে ব্যবসা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, এবং অন্যান্য ক্ষেত্রগুলোতে যোগাযোগ ও তথ্য ব্যবস্থাপনা সহজ হয়। এটি বিশ্বব্যাপী তথ্যের দ্রুত প্রবাহ নিশ্চিত করে। হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্কিং, এবং ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সমন্বয়ে আইটি কাজ করে।
ব্যবসায় ডিজিটাল প্রযুক্তি
ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সফটওয়্যার, ই-কমার্স, ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ব্যবহার করা হয়। এই বিজনেস টেকনোলজি এর মাধ্যমে ব্যবসার কাজগুলো উন্নতভাবে করে ভালো সেবা দেওয়া হয়। ইনফর্মেশন টেকনোলজি। ইআরপি (এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং) সফটওয়্যার, সিআরএম (কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট) সিস্টেম, এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এগুলো বিজনেস টেকনোলজি এর উদাহরণ।
বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধা
বর্তমানে বাংলাদেশে ই-কমার্স ও ফ্রীলান্সিং ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে এগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কলকারখানায় অটোমেশন, অফিসে ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমসহ এসকল প্রযুক্তি আমাদের দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তি আমাদের অর্থনীতিকে ক্রমান্বয়ে সমৃদ্ধ করছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো দূরত্ব অনেক কমিয়ে এনেছে। মুহূর্তের মধ্যেই আমরা ফেইসবুক ও ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে সকলের আপডেট জানতে পারি। আমরা বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে অডিও, ভিডিওসহ অন্যান্য মিডিয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারি।
ইন্টারনেট এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ব্যবসায়ীরা সহজেই তাদের পণ্য এবং সেবা বাজারজাত করতে পারছেন। ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেমন দেশীকমার্স, দারাজ, চালডাল ইত্যাদির মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বিক্রি হচ্ছে । এছাড়া, ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম যেমন বিকাশ, রকেট ইত্যাদি ব্যবহার করে লেনদেন করা সহজ হয়েছে।
আমরা করোনাভাইরাস মহামারির সময় শিক্ষাক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার স্পষ্টভাবে দেখেছি। অনলাইন ক্লাস ও ডিজিটাল লাইব্রেরি এখন শিক্ষা গ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম। এমনকি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা বিশ্বের অন্যান্য ছাত্র শিক্ষকের সাথেও সংযোগ হতে পারি।
সরকারি অনেক সেবা এখন অনলাইনে গ্রহণ করা যায়। ই-পাসপোর্ট ও অনলাইন ট্যাক্স প্রদান এর মতো সেবাগুলো জনগণ স্বল্প সময়ে করতে পারি।
বাংলাদেশে সাধারণ মানুষের জীবন এখন ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। প্রযুক্তি মানুষের জীবনকে সহজ ও গতিশীল করেছে। আমরা মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে সহজেই টাকা লেনদেন করতে পারি। অনলাইনে স্বাস্থ্য পরামর্শের মাধ্যমে ঘরে বসেই স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারছি। সোশ্যাল মিদিয়াগুলো ব্যবহার করে সবার সাথে সহজে যোগাযোগ করছি।
ডিজিটাল প্রযুক্তিতে দক্ষতা বৃদ্ধি
ডিজিটালাইজেশনের যুগে ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। ডিজিটাল প্রযুক্তির অবদানে অনেক নতুন ব্যবসায় এর আবির্ভাব হয়েছে। ডিজিটাল দক্ষতার প্রসার হলে দেশের বেকারত্ব দূর করা সম্ভব হবে। আমাদের দেশে ফ্রিলান্সের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এর অন্যতম উদাহরণ। এখন সহজেই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর দক্ষতা থাকলে ব্যবসায়িরা পণ্য ও সেবার প্রচার সহজে করতে পারেন। সরকারি ও বেসরকারি সেবাগুলো গ্রহণ করতে ডিজিটাল দক্ষতা দরকার।
ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধি করতে ডিজিটাল টুলগুলোর ব্যবহার শিখতে হয়। মাইক্রোসফট অফিস, গুগল ডকস, এবং গুগল অ্যানালিটিকস এর মতো টুলগুলো ব্যবসায়ের কাজে ব্যবহৃত হয়। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সেলস ও মার্কেটিং করার দক্ষতা থাকলে ব্যবসায়ের প্রচার সহজ হয়।
ডিজিটাল টুল এবং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে দক্ষতা অর্জনের জন্য কার্যকর টিপস
- নতুন ডিজিটাল টুল শিখার জন্য ধৈর্যের সাথে নিয়মিত অনুশীলন করা।
- অনলাইনের প্ল্যাটফর্ম থেকে কোর্স ও টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে টুলগুলো শিখা। Coursera, Udemy, এবং DataCamp এর মতো ওয়েবসাইটে ডিজিটাল টুল এর বিস্তারিত টিউটোরিয়াল আছে।
- সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখা।
- Stack Overflow ও Reddit এর মতো ফোরামে যোগ দিয়ে যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য সহায়তা নেওয়া।
- নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে সংযুক্ত হওয়া। এর ফলে তাদের থেকে পরামর্শ নিয়ে ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধি করা যায়।
- প্রযুক্তিগুলোর নতুন আপডেট সম্পর্কে জানা। নতুন ফিচারগুলো শিখলে নিজকে সময়ের সাথে দক্ষ করা সম্ভব।
ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে জড়িত চ্যালেঞ্জ এবং সেগুলোর সমাধান
ডিজিটাল বিভাজন ও বৈষম্য
বাংলাদেশের গ্রামীণ এলাকায় ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি এখনো সহজলভ্য নয়। বয়স্ক জনগোষ্ঠী এবং অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষদের মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারনা কম। এগুলো ডিজিটাল বিভাজন সৃষ্টির কারণ। ডিজিটাল বিভাজন দূর করতে গ্রামীণ এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ ও ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া, বিনামূল্যে বা কম খরচে প্রযুক্তি শিক্ষা প্রদান করতে হবে।
সাইবার নিরাপত্তা
বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেশনের অগ্রগতির সাথে সাথে সাইবার অপরাধ বাড়ছে। তথ্য চুরি ও অনলাইন জালিয়াতির মতো সমস্যা আমরা প্রায় দেখতে পাচ্ছি। এই সমস্যা সমাধানে প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এনক্রিপশন, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন, এবং নিয়মিত সিস্টেম আপডেট অত্যন্ত জরুরি। পাশাপাশি সরকারকে সাইবার অপরাধ দমন এবং আইনি পদক্ষেপ গ্রহণে কঠোর হতে হবে।ডিজিটাল প্রযুক্তি অপব্যবহার
সোশ্যাল মিডিয়ায় অসত্য তথ্য ছড়ানো, অনলাইন হয়রানি এবং সাইবার বুলিং-এর মতো সমস্যা ডিজিটাল প্রযুক্তির অপব্যবহারের উদাহরণ। ডিজিটাল প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে ব্যবহারকারীদেরকে প্রযুক্তির সুফল এবং কুফল সম্পর্কে শিক্ষা দিতে হবে। প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার শেখা এবং সাইবার বুলিং-এর মতো অপব্যবহার থেকে বিরত থাকার ব্যাপারে সকলকে সচেতন হতে হবে।
পরিশেষ
বাংলাদেশে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে ডিজিটাল দক্ষটা বৃদ্ধির প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তির যথাযথ প্রশিক্ষণ নিতে হবে। নতুন উদ্যোগ ও স্টার্টআপকে সমর্থন দিয়ে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন উৎসাহিত করা জরুরি। সেই সাথে সাইবার নিরাপত্তা ও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন
আগের মন্তব্য গুলো পড়ুন