অনলাইন ব্যবসার সেলস বৃদ্ধির ৮ টি অব্যর্থ কৌশল

অনলাইন ব্যবসার সেলস বৃদ্ধির ৮  টি অব্যর্থ কৌশল
শেয়ার করুন

গত ৫-৭ বছরে অনলাইন ব্যবসার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলছে। অনলাইনে ব্যবসা পরিচালনা সহজ মনে হলেও বাস্তবে তা কিন্তু এতটা সহজ বিষয় নয়। একটি অনলাইন ব্যবসা সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করতেও কিন্তু অফলাইন ব্যবসার মতোই পরিকল্পনা, মূলধন ও পরিশ্রম সবই প্রয়োজন। কিন্তু সব কিছুর পরেও কি সব অনলাইন ব্যবসা সফল হয়? না, এর কারণ সেলস। 

যেকোনো ব্যবসার ক্ষেত্রেই সেলস হচ্ছে ব্যবসার প্রাণ। সেলসই যদি না থাকে ব্যবসা আসলে টিকবে কীভাবে? আর অফলাইন ব্যবসায় যেখানে ক্রেতা স্বচক্ষে দেখে নিতে পারে সেখানে অনলাইন ব্যবসায় এই সুযোগ না থাকার ফলে রিস্ক থাকে একটু বেশী। 

তবে এক্ষেত্রে যদি কিছু সেলসের কৌশল অবলম্বন করা যায় তবে সেলস বৃদ্ধি পাবে অনেকাংশেই। আজকের আর্টিকেলটি মূলত সেলস বৃদ্ধির কিছু কৌশল নিয়েই।

সেলস কী?

ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে অর্থের বিনিময়ে যে লেনদেন সম্পন্ন হয় তাকেই সেলস বা বিক্রয় বলা হয়। যেমন, দোকান থেকে আপনি এক হালি ডিম নিলেন বিনিময়ে আপনি বিক্রেতাকে ৫০ টাকা দিলেন – এটাই হলো সেলস। সেলস কিন্তু শুধু পণ্য বা সেবার বিনিময়ে অর্থের লেনদেনই না বরং এটি একটি ব্যবসার প্রাণ। 

একজন দক্ষ সেলসম্যান শুধু পণ্য বা সেবা সেলই করে না বরং গ্রাহকের চাহিদা বুঝে সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করে। আপনি কখন একটি সেলসকে সফল সেলস হিসেবে বলতে পারবেন? যখন আপনার পণ্য বা সেবার মাধ্যমে একজনের সমস্যার সমাধান হবে এর বিনিময়ে আপনি অর্থ পাবেন তখন।

কারণ যখন আপনি দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করবেন, তখন কিন্তু সেলস খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেলস মানে কিন্তু শুধু একবার একটা পণ্য বিক্রি করলাম আর শেষ। না বরং সেলসের মাধ্যমে ব্র্যান্ড ভ্যালু তৈরী করা সম্ভব। আর এজন্য সেলসের বিভিন্ন কৌশল জানা খুব দরকার। 

সেলস কত প্রকার ও কী কী?

সেলস মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। প্রোডাক্ট সেলস ও সার্ভিস সেলস। প্রকারের উপর ভিত্তি করে সেলসের ধরণ, কৌশল ও গ্রাহকের চাহিদা ভিন্ন হয়ে থাকে। 

প্রোডাক্ট সেলস

প্রোডাক্ট সেলস

যখন কোনো পণ্য অর্থের বিনিময়ে গ্রাহকের কাছে বিক্রি করা হয় তখন তাকে প্রোডাক্ট সেলস বলে। হতে পারে সেটা কোনো নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিংবা হতে পারে কোনো বিলাস বহুল বস্তু। অনলাইনে বিক্রি করা যেকোনো পণ্য বা বস্তুই প্রোডাক্ট সেলসের আওতাধীন। সাধারণত পণ্য এক হলেও অনলাইনে সেলসের কৌশল একরকম হবে আবার অফলাইনে সেলসের কৌশল একরকম হবে। 

সার্ভিস সেলস

সার্ভিস সেলস বলতে মূলত কোনো ফিজিকাল পণ্য না বরং কোনো বিশেষ সেবা বা পরিষেবাকে বিক্রি করাকে বোঝায়। যখন অর্থের বিনিময়ে কোনো সেবা গ্রাহকের কাছে বিক্রি করা হয় তখন সেটাকে সার্ভিস সেলস বলে। এখানে যেহেতু সার্ভিস সেলসের ক্ষেত্রে কোনো সরাসরি পণ্য গ্রাহক হাতে পায় না তাই সার্ভিস সেলসের ক্ষেত্রে সার্ভিসের গুণগত মান, সময়মতো সেবা পাওয়া ও সার্ভিস অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করে। বর্তমানে অনলাইনভিত্তিক সার্ভিস সেলসগুলো বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্রিল্যায়ান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ইন্টারনেট পরিষেবা, কন্সাল্টেন্সি সার্ভিস ইত্যাদি সবই সার্ভিস সেলসের অন্তভুর্ক্ত।

সেলস টেকনিক কী?

সেলস টেকনিক বলতে সহজ বাংলায় সেলসের কৌশলকে বোঝানো যায়, যেগুলো ব্যবহার করে অনলাইনে সেলস বৃদ্ধি করা সম্ভব। ভালো সেলস টেকনিক শুধু সেলসই বাড়ায় না বরং একটি ব্র্যান্ডকে দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল ও প্রদান করে। অনলাইনের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে এবং সেলস বৃদ্ধি করতে আধুনিক ও কার্যকরী সেলস টেকনিকের গুরুত্ব অনেক।

সেলস প্ল্যান বলতে কী বোঝায়?

সেলস প্ল্যান বলতে সেলস পরিকল্পনাকে বোঝানো হয়। অর্থ্যাৎ, এমন একটি রোডম্যাপ তৈরী করা হয় যেখানে একটি ব্যবসার সেলসের লক্ষ্য, কীভাবে সেই সেলস টার্গেট পূরণ করা যেতে পারে সেই কৌশল, টার্গেট মার্কেট সহ সবকিছুই থাকে। 

যদি আরেকটু সহজ ভাষায় বলি- কীভাবে, কেনো, কাদের কাছে বিক্রি করতে হবে এবং কীভাবে বিক্রয় বাড়ানো সম্ভব সবকিছু পরিকল্পনা করাই সেলস প্ল্যান।

সেলস বৃদ্ধির কৌশলসমূহ

অনলাইনের প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে একটি ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখা, মানুষের কাছে নিজের ব্র্যান্ড পজিশনিং ঠিক রাখা ও একই সাথে সেল বৃদ্ধি করা বেশ কঠিনই কাজই বলা যায়। তবে যদি কিছু সেলস কৌশলকে কাজে লাগাতে পারেন তবে আপনার ব্যবসার সেলস বৃদ্ধি পাবে কয়েক গুণ। চলুন জেনে নিই কৌশলগুলো –

১। অনলাইনে সেলস বৃদ্ধিতে ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল প্লাটফর্মে বিজনেসের মার্কেটিং করাকেই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়। সেটা হতে পারে ফেসবুক আবার হতে পারে ইন্সটাগ্রাম, টিকটক কিংবা নিজের একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম। যেকোনো প্লাটফর্মেই যদি আপনি সঠিকভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ব্যবহার করে কন্টেন্ট মার্কেটিং, এসইও (SEO), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করেন তবে, বিশাল অডিয়েন্সের কাছে যেমন আপনার পণ্যকে তুলে ধরতে পারবেন তেমনই সেলস বৃদ্ধি করাও সম্ভব দ্বিগুণ। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে পড়ুন।

২। আপনার কাস্টমারকে বুঝুন 

যেকোনো কিছু সেল করার আগে যার কাছে সেল করতে চাচ্ছেন, তাদেরকে বোঝার চেষ্টা করা ভালো। এতে করে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিটা সাজাতে সহজ হবে। আপনি যদি আপনার কাস্টমারের চাহিদা না বুঝেন, আপনার টার্গেট অডিয়েন্স অনলাইনে কোথায় এক্টিভ তা না জানেন তাহলে আপনি মার্কেটিং করতে পারবেন ঠিকই কিন্তু সেলস বৃদ্ধি হবে না। তাই সেলস বৃদ্ধির জন্য কাস্টোমারকে জানা এবং বোঝা অত্যন্ত জরুরী। অনলাইনে আপনার উপযুক্ত অডিয়েন্স কীভাবে খুঁজে পাবেন জানতে হলে, এটি পড়ুন

৩। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

আপনি যদি এখনো আপনার বিজনেসকে সোশ্যাল মিডিয়ায় না নিয়ে থাকেন তবে এখনই উপযুক্ত সময়। আজকাল প্রায় সবারই সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট আছে। তাই সঠিকভাবে যদি টার্গেট কাস্টোমার এনালাইসিস করতে পারেন তাহলে সঠিকভাবে মার্কেটিং করে আপনিও আপনার সেলস বাড়াতে পারেন কয়েক গুণ।

৪। অফার/ডিস্কাউন্ট/কুপন

অনলাইনে সেলস বাড়াতে অফার/ডিস্কাউন্ট কিংবা কুপনের গুরুত্ব অনেক। বিশেষ করে স্পেশাল সময়ে যেমন ঈদ, পূজা অথবা বছর শেষে ইয়ার এন্ড সেল – এরকম সময়ে কাস্টমারগণ ও অপেক্ষায় থাকেন ডিস্কাউন্টের। 

তবে মনে রাখতে হবে যদি আপনি সারাবছর অফার বা ছাড় দেন তবে কাস্টমার বুঝেই যাবে আপনার থেকে সারাবছরই ডিস্কাউন্টে কেনা যায়, গুরুত্ব কমে যাবে। এতে করে ব্র্যান্ড ভ্যালু নষ্ট হবে।

৫। রেফারেল প্রোগ্রাম

লয়্যাল কাস্টমারদের ক্ষেত্রে রেফারেল প্রোগ্রামের একটি অফার চালু করতে পারেন। আপনার কাস্টমারের রেফারে যদি কেউ কেনাকাটা করে তবে নির্দিষ্ট পরিমাণ ছাড় কিংবা কোনো ফ্রি গিফট বা কুপন পাবে নতুন এবং পুরাতন দুজন কাস্টমারই। 

এতে করে পুরাতন কাস্টমারের আপনার ব্র্যান্ডকে রেফার করার আগ্রহ যেমন বাড়বে তেমনই বাড়বে নতুন কাস্টোমারের মাধ্যমে সেলস।

৬। ফেসবুক লাইভ

আজকাল ফেসবুকে লাইভের মাধ্যমে বিজনেস কিন্তু বেশ জমজমাট। কারণ এতে কাস্টমার একেবারে সরাসরি লাইভে আপনার পণ্য দেখতে পারে এবং পণ্যের মান সম্পর্কে ধারণা লাভ করে। 

এতে করে আপনার ব্র্যান্ডের প্রতি কাস্টোমারের সুধারণা যেমন তৈরী হয় তেমন অর্গানিক রীচের মাধ্যমে সেলস ও বৃদ্ধি পায়। বিজনেসে ফেসবুক লাইভ কীভাবে ভূমিকা রাখে জানতে পড়ুন। 

৭। ট্রেন্ড মনিটর করুন

অনলাইনে একেক সময় একে ট্রেন্ড চলে, ট্রেন্ডগুলো খেয়াল করুন। আপনার বিজনেসের সাথে যদি সম্পৃক্ত হয় তাহলে ট্রেন্ড অনুযায়ী মার্কেটিং প্ল্যান করুন। ট্রেন্ড ধরতে পারলে সেলস বাড়ার সম্ভাবনা থাকে অনেকাংশে।

৮। আর্জেন্সি তৈরী করুন

কখনো কোনো ওয়েবসাইটে ঢুকে খেয়াল করেছেন পণ্যের বিবরণের সাথে একটা পণ্য কতটা এভেইলএবল আছে কিংবা আর কতঘন্টা অফারটি আছে তা লেখা আছে? নিশ্চয়ই দেখেছেন। এগুলো কিন্তু সাইকোলোজিক্যাল ফ্যাক্ট সেলসের জন্য। “স্টক সীমিত”, “অফার শেষ হবে আর ২ ঘন্টা পর”, “৫ টি সিট এভেইলএবল আছে” – এই সব কিছুই কাস্টমারের মাইন্ডে একটি আর্জেন্সি তৈরী পণ্য না পাওয়ার বা সুযোগ মিস করার। 

আপনিও যদি এই সেলস টেকনিকটা কাজে লাগাতে চান তবে “দেশিকমার্স” দিয়ে আজই তৈরী করে ফেলুন আপনার ব্র্যান্ডের জন্য একটি ওয়েবসাইট। এর জন্য কিন্তু আপনার কোনো কোড করার ও প্রয়োজন নেই, বরং মাত্র ১০ মিনিটেই তৈরী করতে পারবেন আপনার পছন্দের ওয়েবসাইটটি। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।  

সবকিছুর পরেও যদি দেখেন সেলস বৃদ্ধি পাচ্ছে না সেক্ষেত্রে আপনার সেলস প্ল্যান, স্ট্র্যাটেজি ঠিক আছে কি না সেগুলো আবার রিভিউ করুন, প্রয়োজনে নতুন করে সেলস ফানেল তৈরী করুন।

বিক্রয়ের ৮ টি ধাপ

  • প্রোসপেক্ট খোঁজা – প্রথম ধাপেই, টার্গেট অডিয়েন্সকে খুঁজে বের করুন। টার্গেট মার্কেট, কাস্টমার ডিমান্ড, প্রোডাক্ট মার্কেট ফিট এগুলো সম্পর্কে সুষ্ঠ ধারণা তৈরী করুন।
  • পণ্য উপস্থাপন – এবার দ্বিতীয় ধাপে, আপনার পণ্যকে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে উপস্থাপন করুন। পণ্যের বৈশিষ্ট্য, উপকারিতা, কেনো আপনার পণ্যটি ইউনিক সেটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন।
  • গ্রাহকের প্রয়োজন বোঝা – সফল বিক্রয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকের চাহিদা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ। চাহিদার উপর ভিত্তি করে পণ্য উৎপাদন, পণ্যের মার্কেটিং করা হয়। 
  • প্রেজেন্টেশন – গ্রাহকের চাহিদা বাড়ানোর জন্য ফ্রি ডেমো কিংবা পণ্যের প্রেজেন্টেশন করা যেতে পারে। 
  • প্রতিবন্ধকতা দূর করা – এই পর্যায়ে যদি গ্রাহকের মনে পণ্য নিয়ে আরো কোনো সংশয় কিংবা প্রশ্ন থাকে তবে তা খুব দক্ষতার সাথে সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে।
  • সেলস ফাইনাল করা – এই পর্যায়ে ক্রেতার সাথে সমস্ত আলোচনা শেষ করে, সেলস ক্লোজ করুন এবং আপনার বিক্রয় সম্পন্ন করুন।
  • বিক্রয় পরবর্তী ফলো আপ –  বিক্রি করেই কি শেষ? নাহ। বিক্রয় পরবর্তী সার্ভিস কিন্তু আরো গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার কাস্টমারের সাথে আপনার ব্র্যান্ডের সম্পর্ক আরো দীর্ঘস্থায়ী করে।
  • কাস্টমার ধরে রাখা – সবশেষে, পুরাতন কাস্টমারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ ও বিভিন্ন স্পেশাল অফারের মাধ্যমে কাস্টমার ধরে রাখতে পারাই হচ্ছে সফল বিক্রির শেষ ধাপ।

সঠিক সেলস ফানেল কোনটি?

সেলস ফানেল হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা মূলত শুরু হয় ক্রেতাকে পণ্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার মাধ্যমে এবং শেষ হয় সফল বিক্রির মাধ্যমে। সেলস বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সঠিকভাবে সেলস ফানেল তৈরী করা জরুরী। এটা মূলত একটি ফানেলের আকারে দেখায় কারণ যত উপরে উঠতে থাকে ফানেল চিকন হয় অর্থ্যাৎ পটেনশিয়াল ক্রেতার সংখ্যা প্রতি ধাপে কমে আসে।

  • Awareness: এই ধাপে টার্গেট কাস্টমার পণ্য সম্পর্কে ধারণা লাভ করে।
  • Interest: পরবর্তী ধাপে তারা মূলত পণ্য সম্পর্কে আগ্রহ প্রকাশ করে এবং আরো তথ্য জানতে চায়
  • Consideration: এই ধাপে কাস্টোমার পণ্য সম্পর্কে বিচার-বিবেচনা একই সাথে পণ্যটি তার চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম কিনা তা বুঝতে চেষ্টা করে।
  • Conversion – এই পর্যায়ে ক্রেতা পণ্যটি কেনার সিদ্ধান্ত নেয় এবং লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার মাধ্যমে সেলস সফল হয়।

সেলস ফানেল তৈরীতে দেশী কমার্সের ভূমিকা

  • পণ্যের বিস্তারিত তথ্য ও রিভিউ সহজে পাওয়া যায় দেশী কমার্সের মাধ্যমে ওয়েবসাইট বানানোর ফলে। এতে করে কাস্টোমার সহজেই পণ্য সম্পর্কে ধারণা যেমন পায় তেমনই রিভিউ দেখে পণ্যের প্রতি আগ্রহ ও তৈরী হয়।
  • DeshiCommerce প্লাটফর্মে পণ্যের প্রেজেন্টেশন যেমন ছবি, ভিডিও খুব সুন্দর ভাবে দেওয়া থাকে বিধায় ক্রেতার পণ্য নিয়ে বিচার বিবেচনা করা সহজ হয়।
  • DeshiCommerce প্লাটফর্মে যেহেতু নিরাপদ ও দ্রুত লেনদেন নিশ্চিত করে তাই ক্রেতার জন্য কেনাকাটা করাটা বেশ সহজ।

পরিশেষে বলা যায়, সেলস বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সুষ্ঠ সেলস ফানেল তৈরী করতে পারা অত্যন্ত জরুরী। এক্ষেত্রে DeshiCommerce হতে পারে আপনার জন্য সহজ সমাধান।

নিজের ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরী করুন মাত্র ৫ মিনিটে

ব্যবহারে সহজ

কোডিং এর ঝামেলা নেই

খরচ সাধ্যের মধ্যে

সাইন আপ

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট

আপনার মূল্যবান মতামত দিন

মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না। আবশ্যক ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত *

আগের মন্তব্য গুলো পড়ুন

সবার আগে মন্তব্য করুন