ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ বিশ্লেষণ

ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ বিশ্লেষণ
শেয়ার করুন

বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রনালয় জাতীয় ডিজিটাল কমার্স(সংশোধিত) নীতিমালা ২০২০ এর পদক্রম অনুসারে ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১’ (Digital Commerce Operation Guidelines 2021) প্রনয়ন করে। 

বিশেষ উল্লেখ্য যে, এই নির্দেশিকাটি ‘জাতীয় ডিজিটাল কমার্স(সংশোধিত) নীতিমালা ২০২০’ এর পরিবর্ধন। অর্থাৎ ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১’ এর মাধ্যমে আগের নীতিমালাটি বাতিল হয়নি বড়ং আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।

 

এই নির্দেশিকা ২০২১ এর ৪ জুলাই হতে কার্যকর করা হয়েছে, অর্থাৎ ৩ জুলাই, ২০২১ এর পরবর্তীতে বাংলাদেশে সকল ই-কমার্স সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১’ এবং ‘জাতীয় ডিজিটাল কমার্স(সংশোধিত) নীতিমালা ২০২০’ অনুসারে হতে হবে, অন্যথায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা পদক্ষেপ নিতে পারে। 

তাই সকল ই-কমার্স উদ্যোক্তার এই নির্দেশিকা সম্পর্কে সঠিক ধারণা অর্জন করা উচিৎ।

ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ প্রনয়নের উদ্দেশ্য

বাংলাদেশে ই-কমার্স একটি উদয়মান খাত। ই-কমার্স ব্যবসা প্রসারের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। কিন্তু কতিপয় অসৎ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ডের কারনে ই-কমার্সের উপর গ্রাহকের আস্থা বিনষ্ট হচ্ছিলো। উপরন্তু, সৎ ব্যবসায়ীদের সুনাম ও ব্যবসা হুমকির সম্মুখীন হয় প্রতারকদের কারনে।

তাই, ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনায় স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা স্থাপন করে ক্রেতা ও বিক্রেতা সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্যই এই নীতিমালাটি প্রণয়ন করা হয়েছে। 

 

এই নির্দেশিকার উদ্দেশ্যগুলো ধারাসহ দেয়া নিচে হলঃ

“২.২.১ ডিজিটাল কমার্স পরিচালনায় স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা ও জবাব্দিহিতা নিশ্চিত করা।

২.২.২ ডিজিটাল ব্যবসার প্রসারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।

২.২.৩ ডিজিটাল ব্যবসায় শৃঙ্খলা আনয়নের মাধ্যমে ভোক্তার আস্থা বৃদ্ধি ও অধিকার নিশ্চিতের

ব্যবস্থা গ্রহন করা।

২.২.৪ প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থা গড়ে তোলার মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা।” 

ডিজিটাল ব্যবসা ও ই-কমার্স সংক্রান্ত সংজ্ঞা

এই নির্দেশিকাতে মার্কেটপ্লেস, পণ্য, ওয়ারেন্টি, গ্যারান্টি, ভেজাল পণ্য, নকল পণ্য, ডিজিটাল ওয়ালেট এবং লটারিসহ অন্যান্য মূল ধারনাগুলো স্পষ্ট ভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।

 

ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ তে মাল্টি লেভেল মার্কেটিং কার্যক্রমের বলতে বোঝানো হয়েছে, “ কোন পণ্য বা সেবা দুই বা ততোধিক স্তর বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সৃষ্টির মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট কমিশন বা লভ্যাংশ বা অন্য কোন সুবিধা প্রদানের পরিকল্পনা বা প্রতিশ্রুতির আওতায় পরিচালিত বিপনন কার্যক্রম।” 

 

পারসোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট নম্বার (PRA) সম্পর্কে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক নম্বর ইস্যু করবে এবং বাণিজ্যিক ব্যাঙ্ক গুলো খুচরা বিক্রেতাদের ব্যাংকিং ও ট্রান্সেকশন সেবা এই অ্যাকাউন্ট নম্বর এর বিপরীতে দিবে।

 

ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী 

নির্দেশিকাটি তিনটি অধ্যায়ে বিভক্ত এবং এতে সর্বমোট ৭৮ টি ধারা-উপধারা রয়েছে। আমরা এখানে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী আলোচনা করবো। আপানর যদি এর বাইরে কিছু জানার থাকে তাহলে পোস্টের নিচে কমেন্ট করুন অথবা আমাদের ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়।

ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন (UBID) নম্বর

ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন (UBID) নম্বর সব ধরনের ডিজিটাল কমার্স ব্যবসার জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফেসবুক পেজ অথবা নিজের ই-কমার্স ওয়েবসাইট যে ভাবেই অনলাইন ব্যবসা করা হোকনা কেন। আপানকে UBID নিবন্ধন করে নিতে হবে। 

 

সুসংবাদ হল আপনি অনলাইনেই UBID রেজিস্ট্রেশনের জন্য দরখাস্ত করতে পারবেন। এর জন্য কোন আবেদন ফি নেই। আবেদন করার ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে আপনাকে ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন (UBID) নম্বর দেয়া হবে। আপনি নিচের দেয়া লিংকে আবেদন করতে পারবেন।

ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন (UBID) নম্বর আবেদন করুন।

বাধ্যতামূলক ডিজিটাল ব্যবসা নিবন্ধন ও পরিদর্শন

ইউনিক বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন (UBID) অথবা নম্বর পারসোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট নম্বার (PRA) যেকনো দুইটির একটি এবং তার সাথে ট্রেড লাইসেন্স, TIN, ভ্যাট নিবন্ধন ও প্রদর্শন করতে হবে। নিবন্ধন ও পরিদর্শন মার্কেটপ্লেস, ফেসবুক বা ওয়েবসাইটসহ সব ধরনের ডিজিটাল ব্যবসার জন্য বাধ্যতামূলক।

অনুমূদিত, নিষিদ্ধ এবং বিধিবদ্ধ পণ্য ও সেবাসমূহ

বাংলাদেশে আইনের আওতায় প্রচলিত সকল বৈধ পণ্য ও সেবা ই-কমার্স ব্যবসার মাধ্যেমে বিক্রয় করা যাবে। দেশের সংশ্লিষ্ট সকল প্রচলিত আইন ডিজিটাল ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

 

মাল্টি লেভেল মার্কেটিং বা নেটওয়ার্ক ব্যবসা, জুয়া, নেশা দ্রব্য, বিস্ফোরক দ্রব্য অথবা অন্য কোন অবৈধ পণ্য বা সেবা বিক্রয় করা যাবে না। ভেজাল, নকল, মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয় করা যাবে না। 

 

কপিরাইট বা মেধাস্বত্ব নিয়ম মেনে পণ্য বা সেবা বিক্রয় করতে হবে।

 

চিকিৎসা এবং ঔষধ সামগ্রী বিক্রয়ের জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স গ্রহন করতে হবে। দাহ্য পদার্থ যেমন জলানি তেল, কেমিক্যাল ইত্যাদি পণ্য বিক্রয়ের জন্য বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স গ্রহন করতে হবে। যেকোনো ধরনের লটারি বা র‍্যাফেল ড্র আয়োজন করার পূর্বে অনুমোদন নিতে হবে।

 

কোন ধরনের অর্থ ব্যবসা অথবা অর্থের বিকল্প ব্যবস্থা যেমন ক্যাশব্যাক, গিফট ভাউচার, ডিজিটাল ওয়ালেট ব্যবস্থা চালু বা পরিচালনা করার পূর্বে বাংলাদেশ ব্যাংক হতে অনুমতি গ্রহন করতে হবে।

ব্যাক্তিগত তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, নিরাপত্তা ও ব্যবহার সম্মতি

ওয়েবসাইটে বিশেষ কোন সফটওয়্যার যেমন গুগল আনালিটিক্স, ফেসবুক পিক্সেল অথবা কুকি থাকলে ক্রেতাদের আগেই অবহিত করতে হবে।

 

ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করা হলে টার্মস এন্ড কন্ডিশন পড়া নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজন হলে চেক বক্স দিতে হবে। ( এটি এখনই বাধ্যতামূলক করা হয়নি, তবে দেশের বাইরের ক্রেতা থাকলে এবং অদুর ভবিষ্যতের জন্য করে রাখা উত্তম। কারন এখন অপশনাল হলেও অদূর ভবিষ্যতে এটি বাধ্যতামূলক করার সম্ভবনা প্রবল।)

 

ব্যবসায় স্বচ্ছতার জন্য ৬ বছর পর্যন্ত ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্ত সকল তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে।

পণ্যের মজুদ, ক্রয়-বিক্রয়, ডেলিভারি পদ্ধতি, পরিবর্তন, ফেরত এবং রিফান্ড

বাংলা ভাষায় পণ্যের ক্রয়-বিক্রয়, পণ্য পরিবর্তন ও ফেরত, মুল্য ফেরত তার সাথে ডেলিভারি পদ্ধতি ও সময় ও অন্যান্য শর্তাবলী লিপিবদ্ধ করে প্রদর্শন করতে হবে। প্রয়োজনে ইংরেজিসহ একাধিক ভাষায়ও এসব তথ্য দেয়া থাকতে পারে কিন্তু বাংলায় অবশ্যই তথ্য প্রদর্শন করতে হবে। 

 

সকল পণ্যের মজুদ সংখ্যা প্রদর্শন করতে হবে। পণ্য মজুদ সংখ্যা বিক্রয়ের সাথে সাথে হাল নাগাদ হতে হবে। পণ্য আউট অফ স্টক(out of stock) হলে তা প্রদর্শন করতে হবে এবং কোনভাবেই বিক্রয় মুল্য/পেমেন্ট নেয়া যাবে না।

 

নিত্য পণ্য বা খাদ্য সামগ্রী যা গণনা করা যায় না তাতে স্টকের পরিবর্তে “Available for delivery” কথাটি লিখতে হবে।

 

সম্পূর্ণ মুল্য পরিশোধের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পণ্য ডেলিভারি পারসন অথবা ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।

 

যদি পণ্য নিজের স্টকে না থাকে তাহলে মুল্যের ১০% এর অতিরিক্ত অগ্রিম রাখা যাবে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসক্রো সার্ভিসের মাধ্যমে ১০০% মুল্য অগ্রিম নেয়া যাবে।

 

ক্রেতা-বিক্রেতা একই শহরের হলে অর্ডার গ্রহনের ৫ দিনের মধ্যে এবং ভিন্ন শহর অথবা গ্রামে হলে ১০ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি করতে হবে।

 

নিত্য পণ্য, পচনশীল দ্রব্যের ক্ষেত্রে ডেলিভারির সময় আরও কম হবে এবং ক্রেতাকে আগে থেকেই পরিস্কার ভাবে অবহিত করতে হবে।

 

পণ্যের সাথে মুদ্রিত বিল বা রসিদ দিতে হবে। রসিদে প্রদেয় ও প্রদত্ত ভ্যাট বা ট্যাক্স (যদি থাকে) উল্লেখ্য করতে হবে।

পণ্যের রেটিং ও রিভিউ, অভিযোগ ও প্রতিকার 

পণ্য অথবা সেবার রেটিং অথবা রিভিউ ব্যবস্থা থাকতে হবে। কোন ফেক রেটিং বা রিভিউ দেয়া যাবে না। ক্রেতার দেয়া রিভিউ মুছা বা ডিলিট করা যাবে না।

 

অভিযোগ গ্রহন করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা থাকতে হবে। ফোন নম্বর, ইমেইল ও অন্যান্য অভিযোগের মাধ্যম সুস্পষ্টভাবে উল্লেক্ষ্য করতে হবে।

 

অভিযোগ প্রাপ্তির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ক্রেতার সাথে যোগাযোগ করে সমাধান করতে হবে।

 

অনিবার্য দৈব্য কারনে (Force majeure) অর্ডার দেয়া পণ্য ডেলিভারি সম্ভব না হলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ক্রেতাকে জানাতে হবে এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সম্পূর্ণ টাকা রিফান্ড করতে হবে। কোনভাবেই ক্রেতাকে টাকা ফেরত দেবার পরিবর্তে অন্য পন্য কিনতে বাধ্য করা যাবে না।

 

বিক্রেতা ১০ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি দিতে ব্যর্থ হলে, যেই মাধ্যমে (যেমন বিকাশ, ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংক ট্রান্সফার) পণ্যের অগ্রিম মুল্য সংগ্রহ করা হয়েছে, সেই মাধ্যমে ক্রেতাকে ফেরত দিতে হবে।

 

ক্যাশবেক বা মুল্য ছাড় এর ঘোষিত অর্থ বিক্রয় সেবা সম্পন্ন হওয়ার পর বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের ওয়ালেটে রাখা যাবে না।

পরিশেষ

এই সকল নির্দেশিকা উদ্যোগক্তাদের জন্য কিছুটা ঝামেলাপূর্ণ মনে হতে পারে কিন্তু ই-কমার্স ব্যবসা বিকাশের জন্য এটি একটি সময় উপযোগী পদক্ষেপ। আপানি যেই মাধ্যমেই ই-কমার্স অথবা ডিজিটাল কমার্স ব্যবসা করে থাকেন না কেন নির্দেশিকা মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। 

 

আমরা আপনাকে গেজেটেড ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ নিজে পড়ার জন্য এবং এর আরও নিখুত ব্যাখ্যার জন্য উকিলের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার জন্য সুপারিশ করছি। নিচের দেয়া লিংকে যেয়ে আপনি গেজেট টি পড়তে পারবেন। বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নির্দেশিকার গেজেট Bangladesh Digital eCommerce Operation Guideline 2021

DeshiCommerce logo

খুশির সংবাদ হল আপনি যদি দেশী-কমার্স দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করলে কমপ্লায়েন্স সংক্রান্ত সকল ধরনের সহায়তা দেয়া হয়। উপরন্তু দেশী-কমার্সের সফটওয়্যার সিস্টেম এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে সর্বোচ্চ পরিমান বিক্রেতার সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। তাই আপনি দেশী-কমার্স দিয়ে ভাবনামুক্ত ব্যবসা করতে পাড়বেন।

 

দেশী-কমার্স ফ্রী তে টেস্ট করে দেখুন এখানে।

 

আপানর যদি ই-কমার্স সংক্রান্ত কিছু জানার থাকে তাহলে পোস্টের নিচে কমেন্ট করুন অথবা আমাদের ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়।

 

*দায়বর্জন-বিবৃতি: এই নিবন্ধে প্রকাশিত বিশ্লেষণ এবং মতামত সম্পূর্ণরূপে নিজস্ব এবং শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে লেখা। সরকারি আইন এবং বিধিবদ্ধ নির্দেশিকা সরকারি কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যার উপর নির্ভরশীল। বিষয়বস্তুর উপর মতামতের জন্য দেশীকমার্সকে দায়ী করা যাবে না।

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট

বিজনেসের জন্য ফেসবুক লাইভ (Facebook Live) গাইড:  কি, কেন, কীভাবে?

বিজনেসের জন্য ফেসবুক লাইভ (Facebook Live) গাইড: কি, কেন, কীভাবে?

শেয়ার করুনফেসবুক লাইভ (Facebook Live) কি? ফেসবুক লাইভ ফেসবুকের এমন একটি ফিচার যা একজন ইউজারকে তার বন্ধু, ফলোয়ার এবং পাবলিকদের...

একটি প্রফিটেবল ই-কমার্স বিজনেস শুরুর কমপ্লিট গাইডলাইন

একটি প্রফিটেবল ই-কমার্স বিজনেস শুরুর কমপ্লিট গাইডলাইন

শেয়ার করুনআপনি যদি উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন বা আপনার বিশেষ কোনো স্কিল থাকে (যেমন – ছবি আঁকা, কাস্টম ড্রেস তৈরী...

ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ নাকি ই-কমার্স ওয়েবসাইট – কোনটা ভালো?

ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ নাকি ই-কমার্স ওয়েবসাইট – কোনটা ভালো?

শেয়ার করুনকামাল একজন ফেসবুক সেলার – ফেসবুক এর মাধ্যমে তিনি ফ্যাশন আইটেম বিক্রি করেন।  ইদানিং ব্যবসা নিয়ে কামাল বেশ দুশ্চিন্তার...

আপনার মূল্যবান মতামত দিন

মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না। আবশ্যক ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত *

আগের মন্তব্য গুলো পড়ুন

সবার আগে মন্তব্য করুন