মার্কেটিং কি? এর প্রকারভেদ ও কৌশল

মার্কেটিং কি? এর প্রকারভেদ ও কৌশল
শেয়ার করুন

বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে একটি ব্যবসা সফল হতে শুধু ভালো পণ্য বা সেবা-ই সবকিছু না বরং প্রয়োজন সঠিকভাবে ব্যবসার প্রচারণাও। আর এখানেই আসে মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা।

আধুনিক মার্কেটিং এর জনক ফিলিপ কটলার (Philip Kotler) এর মতে, বুদ্ধিমান মার্কেটারগণ শুধু পণ্যই বিক্রি করে না বরং তা পণ্যের সুবিধাগুলোও বিক্রি করেন। তারা শুধু পণ্যের মান নয় বরং পণ্যটি কীভাবে গ্রাহকের সমস্যা সমাধান করতে পারে সেটাও তুলে ধরেন।” 

তাহলে মার্কেটিং এর মানে কী দাঁড়ালো? মার্কেটিং হলো আপনার পণ্য বা সার্ভিস কেনো অডিয়েন্সের জন্য কার্যকরী তা যৌক্তিক উপায়ে তুলে ধরার প্রক্রিয়া। সহজ ভাষায় বললে, পণ্যের প্রচারণা। 

আজকের ব্লগে আমরা মার্কেটিং কী, কত প্রকার ও মার্কেটিং এর কৌশলসমূহ নিয়ে আলোচনা করবো যা আপনার ব্যবসায় মার্কেটিং এর জন্য হতে পারে পরিপূর্ণ গাইডলাইন।

মার্কেটিং কাকে বলে? এর সংজ্ঞাসমূহ

মার্কেটিং কি

অনেকের ধারণা মার্কেটিং মানেই শুধু পণ্যের সেল, অথচ এই ধারণাটিই কিন্তু ভুল আর এর জন্যই বেশিরভাগ বিজনেস ভুল মার্কেটিং করে। মার্কেটিং হলো পণ্যের মার্কেট রিসার্চ থেকে শুরু করে পণ্যের প্রচারণার সার্বিক প্রক্রিয়া। মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি একজন টার্গেট অডিয়েন্সকে সন্তুষ্ট ক্লায়েন্টে পরিণত করতে পারবেন।

আমেরিকান মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েশন (AMA)-এর সংজ্ঞানুযায়ী, মার্কেটিং হলো – “মার্কেটিং হলো সেই কার্যকলাপ, প্রতিষ্ঠানসমূহের সমষ্টি, এবং প্রক্রিয়া যা গ্রাহক, ক্লায়েন্ট, অংশীদার এবং বৃহত্তর সমাজের জন্য মূল্যবান প্রস্তাবনা তৈরি, যোগাযোগ, সরবরাহ এবং বিনিময়ের সাথে জড়িত।”

ফিলিপ কটলার (Philip Kotler) তার বিখ্যাত বই মার্কেটিং ম্যানেজমেন্টে মার্কেটিং এর সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এভাবে- “মার্কেটিং হলো একটি বিজ্ঞান ও শিল্প যা একটি নির্দিষ্ট বাজারের চাহিদা লাভজনকভাবে পূরণের জন্য মূল্য অনুসন্ধান, তৈরি এবং সরবরাহের সাথে জড়িত।”

দ্য চার্টার্ড ইন্সটিউট অব মার্কেটিং এর সংজ্ঞানুযায়ী, “মার্কেটিং হলো এমন এক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কাস্টমারের চাহিদা বুঝে সেটাকে প্রতিফলিত করার মাধ্যমে কাস্টমারকে সন্তুষ্ট করা হয়।” 

সুতরাং বুঝতেই পারছেন, মার্কেটিং বলতে কখনোই শুধু গৎ বাঁধা প্রচারণাকে বোঝায় না। এটি একটি সার্বিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি সঠিক পণ্য সঠিক কাস্টমারের কাছে পৌঁছায়।

বাজারজাতকরন কি?

বাজারজাতকরণ বলতে কোনো পণ্য বা সেবাকে গ্রাহকের কাছে ব্যবহার উপযোগী করে পৌছে দেয়ার প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়। মার্কেটিং এর বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে মূলত বাজারজাতকরণ শব্দটি ব্যবহার করা হলেও, মানুষ মার্কেটিংকে একটি নির্দিষ্ট সাব সেক্টর হিসেবে বোঝে; যদিও তা ভুল।

বাজারজাতকরন কি

বাংলাদেশি প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, বাজারজাতকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য। যেমন – একজন মধু ব্যবসায়ী যদি শুধু মধু উৎপাদন করে তবে কিন্তু তার ব্যবসা হবে না, তাকে মূলত উৎপাদনের পর মধুকে মোড়কজাত করা, ব্র‍্যান্ডিং করা এবং সেটাকে সঠিক মূল্যে সঠিক ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিতে হবে। আর এই সবকিছুই বাজারজাতকরণের অন্তর্ভুক্ত। 

মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য

মার্কেটিং হলো এমন এক প্রক্রিয়া, যেখানে মানুষকে আপনার পণ্যের বার সার্ভিস সম্পর্কে জানানোর মাধ্যমে তাদেরকে সফল কাস্টমারে পরিণত করা হয়। এবং এই সম্পূর্ণ ব্যাপারটি ঘটে মার্কেট রিসার্চ, এনালাইসিস, টার্গেট কাস্টমারের চাহিদা বোঝার মাধ্যমে। 

ব্যবসাকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকিয়ে রাখতে একই সাথে নিজের স্বকীয়তা তুলে ধর‍তে সফল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন সহায়ক ভূমিকা পালন করে। মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি যেমন আপনার পণ্যকে ক্রেতার কাছে যৌক্তিকতার সাথে উপস্থাপন করছেন তেমনই, ক্রেতার সাথে ব্র‍্যান্ডের সম্পর্কও তৈরী করছেন। মার্কেটিং এর মাধ্যমে যদি আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের মুখে হাসিই না ফুটে তবে বুঝতে হবে আপনার মার্কেটিং এ পরিবর্তন প্রয়োজন। 

মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য

ফিলিপ কটলারের মতে, “সেলসের লক্ষ্য হলো কাস্টমারকে সন্তুষ্ট করা, আর মার্কেটিং এর লক্ষ্য হলো কাস্টমারকে সন্তুষ্ট করার জন্য তার চাহিদাকে বোঝা।”

তাই চেষ্টা করুন আপনার কাস্টমারের চাহিদা বুঝতে, দেখবেন মার্কেটিং অনেকাংশেই সহজ হয়ে গিয়েছে। টার্গেট কাস্টমার কারা এবং কীভাবে তাদের পাবেন সে ব্যাপারে আরো বিস্তারিত পাবেন এখানে

মার্কেটিং এর কাজ কী?

মার্কেটিং যেহেতু একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুরু হয়, তাই এক কথায় মার্কেটিং এর কাজ বলা কিছুটা কঠিন। মার্কেটিং এর কাজকে বিশ্লেষণ করার জন্য মার্কেটিং এর প্রতিটা ধাপ জানা প্রয়োজন –

১। মার্কেট রিসার্চ ও এনালাইসিস

এটি শুরুই হয় মূলত মার্কেট রিসার্চের মাধ্যমে – কাস্টমারের চাহিদা বোঝা, কম্পিটিটরদের সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা লাভ, মার্কেটে পণ্যের চাহিদা ও ট্রেন্ড বোঝা। এই সব কিছুই মার্কেটিং এর প্রাথমিক ধাপ। 

২। প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট

মার্কেট রিসার্চের ডাটা অনুযায়ী এবার কাজ হলো, পণ্য ডেভেলপ করা যা কাস্টমারের চাহিদা পূরণ করতে যেমন সক্ষম তেমনই লাভজনক।

৩। পণ্যের দাম নির্ধারণ

যেকোনো পণ্যের ক্ষেত্রেই সঠিক দাম নির্ধারণ ব্যবসার একটু জরুরী কাজ। এক্ষেত্রে অবশ্যই মার্কেট রিসার্চ করে বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দাম নির্ধারণ করতে হবে।

৪। প্রমোশোন ও কমিউনিকেশন

এবার আসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দাম, মার্কেটিং। এই পর্যায়ে এসে আপনি আপনার পণ্যের প্রচারণা করবেন সঠিক টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে। এক্ষেত্রে সফল কিছু মার্কেটিং কেস স্টাডি আপনাকে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে। 

৫। ডিস্ট্রিবিউশন ও ডেলিভারি

পণ্যের মার্কেটিং সফল হলো কি না সেটা পুরোপুরি নির্ভর করে ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের উপর। আপনার পণ্যের ক্রেতা যদি অনলাইনে বেশি থাকে তবে আপনার মার্কেটিং ও অনলাইন চ্যানেল গুলোতেই হবে। আর যদি আপনার পণ্যের চাহিদা অফলাইনে বেশি হয় সেক্ষেত্রে ফিজিক্যাল স্টোর ও অফলাইন ক্যাম্পেইন ভালো কাজ করবে।

৬। কাস্টমার সার্ভিস

কথায় আছে, সব ভালো যার শেষ ভালো তার। এখানেও ব্যাপারটা এমনই বলা যায়। গ্রাহক সেবা যত ভালো হবে ব্র‍্যান্ডের সাথে সম্পর্ক ততই মজবুত হবে।

মার্কেটিং এর প্রকারভেদ

মার্কেটিং যেহেতু বিশাল একটি সেক্টর, তাই মার্কেটিং এর প্রকার ও অনেক। তবে আমরা আজকের আর্টিকেলে জনপ্রিয় ৪টি মার্কেটিং এর প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করবো। 

অফলাইন/ট্রেডিশনাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিপরীতে যে মার্কেটিং টা আমরা বুঝি সেটাই হলো অফলাইন বা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং।  স্ট্যাটিস্টা এর একটি ডাটা অনুযায়ী, ইউএসএর মানুষ সবচেয়ে বেশী এড দেখে টেলিভিশনেই, যেটা সোশ্যাল মিডিয়ার চেয়েও বেশি। 

অফলাইন/ট্রেডিশনাল মার্কেটিং এর কিছু প্রধান তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

  • প্রিন্ট বিজ্ঞাপন (Print Advertising)
  • সম্প্রচার বিজ্ঞাপন (Broadcast Advertising)
  • বহিরাঙ্গন বিজ্ঞাপন (Outdoor Advertising)
  • সরাসরি যোগাযোগ (Direct Interaction)
  • অন্যান্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং
    • পাবলিক রিলেশনস (Public Relations – PR)
    • স্পন্সরশিপ (Sponsorships)
    • ওয়ার্ড অফ মাউথ মার্কেটিং (Word of Mouth Marketing)
    • প্রোডাক্ট প্লেসমেন্ট (Product Placement)

ডিজিটাল মার্কেটিং

মার্কেটিং এর জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং এখন এক পরিচিত নাম। মূলত, ডিজিটাল প্লাটফর্মগুলোতে পণ্য বা সার্ভিসের মার্কেটিং করাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং

কখনো গুগলে কোনো কিছু সার্চ করতে গিয়ে খেয়াল করেছেন কি প্রথম ১/২ টা সার্চ রেজাল্টের পাশে Ad শব্দটা? এটা মূলত সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর মাধ্যমে হয়েছে। ফেসবুকের মতো গুগলেও আমরা আমাদের ব্র‍্যান্ডের কন্টেন্টের এড দিতে পারি। 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে বিভিন্ন সোশ্যাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে মার্কেটিং করাকে বোঝায়। যেমন ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার অথবা লিংকড-ইন।

মার্কেটিং এর বিবর্তন

মার্কেটিং এর বিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া বিশেষ করে সেসব ব্র‍্যান্ডের জন্য যারা মার্কেট ট্রেন্ড অনুযায়ী ব্যবসা পরিচালনার চিন্তা করে। এর মাধ্যমে বাজার পর্যালোচনা, গ্রাহকের চাহিদা ও পণ্যের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে ধারণা লাভ করা হয়। যেহেতু সময়ের সাথে সাথে এখন মার্কেট ট্রেন্ড ও পরিবর্তন হতে থাকে তাই মার্কেটের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে মার্কেটিং এর বিবর্তন সম্পর্কে ধারণা রাখা জরুরী।

ই-মার্কেটিং কী?

ই-মার্কেটিং বলতে ইন্টারনেট ভিত্তিক বিভিন্ন মার্কেটিংকে বোঝানো হয়। যেমন ইমেইল মার্কেটিং, এসইও (SEO), ভিডিও মার্কেটিং। 

অনলাইন মার্কেটিং বলতে কী বোঝায়?

অনলাইন মার্কেটিং হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা প্রচারের প্রক্রিয়া। এতে বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পণ্য বা সেবা পৌঁছানো যায়। অনলাইন মার্কেটিং এর তিনটি বিশেষ মাধ্যম হলো –

  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: ফেসবুক, টুইটার, ইন্টাগ্রাম সহ সোশ্যাল প্লাটফর্মে মার্কেটিং করাই হলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
  • ব্লগ মার্কেটিং: ব্লগ পোস্ট বা কন্টেন্টের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার মার্কেটিং করা অথবা উপকারী তথ্য শেয়ার করাই হলো ব্লগ মার্কেটিং।
  • ওয়েবসাইট মার্কেটিং: নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার মার্কেটিং, ক্রয়-বিক্রয় করাকে ওয়েবসাইট মার্কেটিং বলা হয়।

দেশি কমার্সের মাধ্যমে আপনিও চাইলে আপনার ব্র‍্যান্ডের ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে পারবেন, কোনো কোডিং ছাড়াই মাত্র ১০ মিনিটে! 

মার্কেটিং মিক্স কী?

মার্কেটিং মিক্স কী

মার্কেটিং মিক্স হলো এমন একটি কার্যকরী মার্কেটিং ফ্রেমওয়ার্ক, যা মূলত ব্যবসার পণ্য বা সেবা বাজারজাতকরণে ব্যবহৃত হয়। একে 4P Strategy ও বলা হয়। 4P এর মাধ্যমে বোঝায় –

১। পণ্য (Product) – গ্রাহকের চাহিদা পূরণে সক্ষম এমন পণ্য

২। মূল্য (Price) – মার্কেটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে পণ্যের মূল্য নির্ধারণ

৩। স্থান (Place) – পণ্য ও গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য বিক্রির স্থান নির্ধারণ

৪। প্রচার (Promotion) – চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী পণ্যের সঠিক প্রচার 

পরবর্তীতে যদিও এটি আরো ৩ টি ধাপ যুক্ত হয়েছে (People, Process, Physical Evidence) – আর এই ৭ টি উপাদানের সমন্বয়ে সফল মার্কেটিং স্ট্র‍্যাটেজি তৈরী করা সম্ভব।

মার্কেটিং এর কৌশল

মার্কেটিং যেহেতু একটি সূক্ষ্ম বিষয়, তাই মার্কেটিং এর কৌশলগুলোও বেশ সূক্ষ্ম। সফল মার্কেটিং স্ট্র‍্যাটেজি তৈরীর ক্ষেত্রে ব্যাসিক কিছু ব্যাপার সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরী। 

  • SWOT বিশ্লেষণ: SWOT হলো Strength, Weakness, Opportunities, Threats। ব্যবসায় এগুলো বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত জরুরী সফল মার্কেটিং কৌশল তৈরীর আগে।
  • Buyer Persona নির্ধারণ: টার্গেট অডিয়েন্স নিয়ে রিসার্চ করা হলো বায়ার পার্সোনার অন্যতম অংশ। কাস্টমারের বয়স, পেশা, চাহিদা, সমস্যা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরী।
  • কন্টেন্ট স্ট্র‍্যাটেজি: ব্লগ, ভিডিও, ইমেইল, সোশ্যাল মিডিয়া, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদির মাধ্যমে প্রাসঙ্গিক ও মানসম্মত কন্টেন্ট স্ট্র‍্যাটেজি তৈরী করুন।
  • Omnichannel Approach: কখনোই ব্যবসাকে এক দিকে নির্ভরশীল করা উচিত না। অনলাইন এবং অফলাইন দুই দিকেই সমানভাবে মার্কেটিং করা জরুরী। এতে বিশাল অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানো সম্ভব।

পরিশেষে বলা যায়, সব ব্যবসা যেমন সবার জন্য না তেমনই সব মার্কেটিং স্ট্র‍্যাটেজিও সবার ক্ষেত্রে একরকম কাজ করবে না। তাই একজন একটি ব্যবসা করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে মানেই যে আপনার ক্ষেত্রেও এমন হবে ব্যাপারটা সেটা না ও হতে পারে। তাই, যেকোনো ব্যবসা শুরুর পূর্বে সঠিক রিসার্চ ও এনালাইসিস অত্যন্ত জরুরী। 

নিজের ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরী করুন মাত্র ৫ মিনিটে

ব্যবহারে সহজ

কোডিং এর ঝামেলা নেই

খরচ সাধ্যের মধ্যে

সাইন আপ

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট

আপনার মূল্যবান মতামত দিন

মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না। আবশ্যক ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত *

আগের মন্তব্য গুলো পড়ুন

সবার আগে মন্তব্য করুন